মায়ান কনস্পিরেসির শেষটা মনে আছে?
ঐ যে শীতল ফিউশনের উৎস খুঁজতে গিয়ে। ড্যানিয়েলি আর ওর দলবল আবিস্কার করে এক অদ্ভুদ । পাথর যা থেকে বিপুল শক্তি নিঃসরিত হচ্ছে। সেই। পাথর নিয়েই এই বইয়ের কাহিনি।
NRI এর বিজ্ঞানীরা আবিষ্কার করেন যে ওটা থেকে যে সিগন্যাল বের হচ্ছে সেট।২০১২ এর ডিসেম্বরের। ২১ তারিখে একটা বিশেষ অবস্থায় পৌঁছাবে। এদিকে মায়ান ভবিষ্যদ্বাণী মতে ঐদিনই পৃথিবী ধ্বংস হয়ে যাবে।
এদিকে ম্যাককার্টার আবিষ্কার করেন যে এরকম আরাে চারটা পাথর পৃথিবীতে আছে। আরনল্ড মুর দেরি না করে তাকে আর ড্যানিয়েলিকে পাঠিয়ে দেন। সেগুলাে উদ্ধারে। ঘটনাচক্রে হকারও জড়িয়ে পড়ে ওদের সাথে। আর জোটে জটিল স্নায়বিক ব্যাধিতে আক্রান্ত এক বাচ্চা ছেলে।
সময় হাতে খুব কম এর মাঝে বাগড়া দিচ্ছে এক উন্মাদ লােক। সে-ও হাতে চায় পাথরগুলাে, তবে। ক্ষমতা লাভের জন্যে না, নিজের ব্যক্তিগত ব্যবহারের উদ্দেশ্যে।
ম্যাককাটারকে মেরে রেখে অপহরণ করা হলাে। ড্যানিয়েলিকে, হকার ছুটলাে উদ্ধার করতে। সাথে। এক রাশিয়ান ভাড়াটে খুনি লাগলাে পিছনে।। এদিকে আরনল্ড মুরের চির প্রতিদ্বন্দ্বী ব্রায়ন স্টেকার। প্রমাণ করলাে যে পাথরগুলাে আসলে পৃথিবীর উপকার । বরং মস্ত ক্ষতি করার জন্যে পাঠানাে হয়েছে। সবার বিশ্বাসের ভিত্তি টলে গেলাে। আসলে কি তাই? পাথরগুলাে আসলে কি?
কোত্থেকে আসছে এই বিপুল শক্তি?। কি হবে পৃথিবীর? কিভাবে ঠেকানাে যাবে এই মহাবিপর্যয়?