আমাদের দেশের প্রেক্ষাপটে ব্ৰয়লারের একমাত্র বিকল্প হতে পারে টার্কি (Turkey)। না, আমি Turkey (তুরস্ক) দেশের কথা বলছি না। এই নামের একটি পাখিও আছে। আজ আর নতুন করে টার্কির পরিচয় করিয়ে দিব না। বাংলাদেশের অনেক অঞ্চলেই আছে, তবে বেশিরভাগ-ই সৌখিন খামারি বা পাখি প্রেমীরাই পালন করেন। কিন্তু ওই পর্যন্তই, শুধুই সৌখিনতা। যেখানে সাড়ে চার থেকে পাঁচ কোটি টার্কি Thanks Giving Day তে একদিনেই শুধুমাত্র আমেরিকানরা খেয়ে ফেলে। আমাদের দেশেও আয়োজন করে খায়। টার্কি আমাদের দেশে এখনো বিত্তবানদের খাদ্য তালিকায় যোগ হয়নি, এটি এখনো(Royal Food) রাজকীয় খাবারের মর্যাদায়-ই আছে। এর কারণ টাকা থাকলেও আপনি হাটে বাজারে দেশের সর্বত্র যখন খুশি পাচ্ছেন না। অথচ একটুখানি সচেতনতা, সদিচ্ছা এবং ক্রেতা-বিক্রেতার পারস্পরিক অংশগ্রহণে এই টার্কিই হয়ে উঠতে পারে আত্মকর্মসংস্থানের মাধ্যম, নিরাপদ ও সহজলভ্য মাংসের যোগান, সর্বপরি ব্যাপক উৎপাদনের মাধ্যমে বৈদেশিক মুদ্রা আয়ের উপায়।