কিকিরা সমগ্র ১৩৫০.০০গোয়েন্দা অনেকেই, কিন্তু জাদুকর গোয়েন্দা একজনই— ম্যাজিসিয়ান কিকিরা। হুডিনির হাত আর শার্লক হোমস-এর মাথা, এ-দুইয়ের বিরল সংমিশ্রণে তৈরি যেন বিমল কর-এর এই অনন্য গোয়েন্দা চরিত্রটি। আসল নাম কিঙ্করকিশোর রায়। লোকে ছোট করে বলে, কিকিরা দি গ্রেট। একদা ছিলেন দুর্দান্ত ম্যাজিসিয়ান, এখন দুর্ধর্ষ গোয়েন্দা। ফলে, কিকিরার গোয়েন্দাগিরির কাহিনির স্বাদই আলাদা। রহস্যের মধ্যে মিশে থাকে তন্ত্রমন্ত্রের নামে ভয়ংকর সব ব্যাপারস্যাপার কিংবা অলৌকিক বহু কাণ্ডকারখানা। ম্যাজিসিয়ান বলেই এইসব বুজরুকি আর ভেলকিবাজির কৌশল শেষ পর্যন্ত ধরেও ফেলেন কিকিরা। সঙ্গে তারাপদ আর চন্দন, কিকিরার দুই সুযোগ্য সহযোগী। এই ত্রিমূর্তিরই বুদ্ধিদীপ্ত এবং বৈচিত্র্যময় নানান কাহিনি নিয়ে এবার খণ্ডে-খণ্ডে বেরুচ্ছে ‘কিকিরা সমগ্র’। এই প্রথম খণ্ডে রয়েছে পাঁচ-পাঁচটি উপন্যাস : ‘কাপালিকরা এখনও আছে’, ‘রাজবাড়ির ছোরা’, ‘ঘোড়া সাহেবের কুঠি’, ‘সেই অদৃশ্য লোকটি’ এবং ‘শুদ্ধানন্দ প্রেতসিদ্ধ ও কিকিরা’।কিকিরা সমগ্র ২৩০০.০০দ্বিতীয় খণ্ডে রয়েছে ছয়টি উপন্যাস : ‘ময়ূরগঞ্জের নৃসিংহসদন’, ‘জাদুকরের রহস্যময় মৃত্যু’, ‘সার্কাস থেকে পালিয়ে’, ‘হলুদ পালক বাঁধা তীর’, ‘তুরুপের শেষ তাস’ এবং ‘সোনার ঘড়ির খোঁজে’।কিকিরা সমগ্র ৩৩০০.০০তৃতীয় খণ্ডে রয়েছে ছয়টি উপন্যাস : ‘কৃষ্ণধাম রহস্য’, ‘ঝিলের ধারে একদিন’, ‘সোনালি সাপের ছোবল’, ‘হায়দার লেনের তেরো নম্বর বাড়ির কফিন বাক্স’, ‘নীল বানরের হাড়’ এবং ‘ভুলের ফাঁদে নবকুমার’।